বাংলাদেশে রিয়্যালিটি শো’র শুরু ২০০৫ সাল, অর্থাৎ ইন্ডিয়ান আইডলের যাত্রা শুরুর ঠিক পরের বছর থেকে৷ সাত বছরে প্রাপ্তি কতটুকু? ফেসবুকে এই ছিল আমাদের প্রশ্ন৷
রবিউল প্রধান লিখেছেন, ‘‘ইন্ডিয়ান রিয়্যালিটি শো থেকে যারা আসে, তারা সবাই প্রতিষ্ঠিত হয়৷ আমাদের গুলো হারিয়ে যায় কেন? উত্তর: আমাদের জাজ'দের কোয়ালিটি৷''
সুনীলবরণ দাস লিখেছেন, ‘‘ভারতের রিয়্যালিটি শো'তে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশের শিল্পীর কাজ দেখেছি - ভারতের শিল্পী থেকেও অনেক উঁচুদরের৷ সেখানে বাংলাদেশের জয়জয়কার৷''
রোবট ও মানুষ
গবেষকরা বলছেন, মানুষের কাজের বিকল্প হওয়ার চেষ্টা করলেও জরুরি অবস্থাতে মানুষ রোবটের চেয়ে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে পারে৷ তবে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ কাজের জন্য রোবটই অগ্রাধিকার পাচ্ছে৷ কারণ তাতে করে প্রাণহানি এড়ানো সম্ভব৷ ফেসবুকে আমাদের প্রশ্ন ছিল, প্রিয় পাঠক, আপনিও কি এ'বিষয়ে একমত?
মোহাইমিনুল ইসলাম লিখেছেন, ‘‘রোবটের ব্যবহার ভালো কিন্তু সঙ্গে একজন অপারেটর বা চালক থাকা উচিত৷ বিপদ দেখলে চালক রোবটটাকে নিযন্ত্রণ করতে পারবে৷''
রাসেল শিকদার লিখেছেন, ‘‘এটা খুব ভালোই তো৷ এটা মানতে হবে যে, সমস্ত পৃথিবীটা এক সময় যান্ত্রিক হয়ে যাবে৷ আর সমস্যাটা বাঁধবে তখনি মানুষ এবং রোবট কুলের মধ্যে বেঁচে থাকার যুদ্ধ৷''
সংকলন: অরুণ শঙ্কর চৌধুরী
সম্পাদনা: দেবারতি গুহ