খুব ভালো লাগল ‘গরমের হাত থেকে বাঁচতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত জ্যাকেট’ লেখাটি৷ এই জ্যাকেট যদি সত্যই সাধারণের ক্রয়ক্ষমতার নাগালের মধ্যে থেকে বাজারে আসে, তাহলে দারুণ ব্যাপার হবে৷
আমরা গরমের দেশের মানুষ৷ বছরের প্রায় অর্ধেকটা সময় আমাদের গরমে হাঁসফাঁস করতে হয়৷ এই অবস্থায় আমাদের দেশে এই জ্যাকেটের বাজার ইতিমধ্যে তৈরি হয়েই আছে৷ প্রচণ্ড শীতে যেমন, তেমনি প্রচণ্ড গরমেও সবচেয়ে কষ্ট পান বয়স্ক মানুষ ও রোগীরা৷
এই জ্যাকেট তাদের মুখেও হাসি ফোটাতে পারবে৷ তাই, ভিলহেল্ম স্টর্ক-এর গবেষণার দ্রুত সাফল্য কামনা করি৷ আশা করি ক্লিমাজ্যাককে আমরা অদূর ভবিষ্যতেই বাজারে দেখতে পাব৷ প্রণাম নেবেন৷ এভাবেই ই-মেলটি লিখে পাঠিয়েছে শিং ভাঙা মোড়, গঙ্গাজলঘাটী, বাঁকুড়া থেকে অন্বেজা মাজি৷
সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার
সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন