সময় পেলেই যেতে ইচ্ছে করে৷ ধন্যবাদ ডয়চে ভেলেকে এই সুন্দর ক্ষণগুলো মনে করিয়ে দেয়ার জন্য৷ মো. সোহেল রানা হৃদয়, ঢাকা সেনানিবাস, ঢাকা থেকে লিখেছেন৷
আজ ‘বিজ্ঞান পরিবেশ' বিভাগে অনেকগুলি লেখা পেয়ে খুব ভালো লাগল৷ ‘ঘাম শরীরের এয়ার কন্ডিশনিং-এর কাজ করে' – এই লেখাটার প্রতিপাদ্য অনেকটাই জানা ছিল৷
-
হুমায়ূন আহমেদের কিছু দুর্লভ ছবি
গুলতেকিন যখন সঙ্গী
প্রথম স্ত্রী গুলতেকিনের সঙ্গে হুমায়ূন আহমেদ৷ উপমহাদেশের প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক ও সমাজ সংস্কারক প্রিন্সিপাল ইবরাহীম খাঁর নাতনি ছিলেন গুলতেকিন৷ প্রেম করার কয়েক বছর পর ১৯৭৩ সালে দুজন বিয়ে করেছিলেন৷ এরপর ২০০৩ সালে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়৷
-
হুমায়ূন আহমেদের কিছু দুর্লভ ছবি
বাবা-মার সঙ্গে
বাবা ফয়জুর রহমান আহমেদ ও মা আয়েশা ফয়েজের সঙ্গে হুমায়ূন আহমেদ৷ হুমায়ূনের বয়স যখন ২৩ বছর তখন ১৯৭১ সালের ৫মে পিরোজপুরের তৎকালীন এসডিপিও ফয়জুর রহমান আহমেদ পাক সেনাদের গুলিতে শহীদ হন৷
-
হুমায়ূন আহমেদের কিছু দুর্লভ ছবি
মায়ের সঙ্গে সব ভাইবোন
মা আয়েশা ফয়েজের সঙ্গে হুমায়ূন আহমেদ ও তাঁর পাঁচ ভাইবোন৷
-
হুমায়ূন আহমেদের কিছু দুর্লভ ছবি
সম্প্রসারিত পরিবার
হুমায়ূন আহমেদের সঙ্গে মা, বোন ও দুলাভাই সহ অন্যরা
-
হুমায়ূন আহমেদের কিছু দুর্লভ ছবি
ভাইবোনের সঙ্গে
বোন সুফিয়া হায়দার, যাঁকে হুমায়ূন আহমেদ অনেক বইতে শেফু নামে উল্লেখ করেছেন, এবং ছোট ভাই আহসান হাবীবের সঙ্গে হুমায়ূন আহমেদ৷
-
হুমায়ূন আহমেদের কিছু দুর্লভ ছবি
ভাগনির সঙ্গে
সুফিয়া হায়দারের মেয়ে শবনম হায়দার শর্মিকে নিয়ে বড় মামা হুমায়ূন আহমেদ৷
-
হুমায়ূন আহমেদের কিছু দুর্লভ ছবি
প্রিয় বড় মামা
হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর পর শর্মি ডয়চে ভেলেকে বলেছিলেন, ‘‘ঈদের সময় বড় মামা যার বয়স যত তার দ্বিগুন সেলামি দিত, মানে আমার বয়স যদি ছয় হতো তাহলে আমি পেতাম ১২ টাকা সেলামি!’’
-
হুমায়ূন আহমেদের কিছু দুর্লভ ছবি
বিয়েতে পালকি
শর্মির বিয়ের সময় নুহাশ পল্লিতে অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলেন হুমায়ূন আহমেদ৷ সেসময় পালকির ব্যবস্থাও করেছিলেন তিনি৷
-
হুমায়ূন আহমেদের কিছু দুর্লভ ছবি
নুহাশ পল্লী
নুহাশ পল্লীর অনুষ্ঠানে শর্মির স্বামী আদনান সাদেকের সঙ্গে হুমায়ূন আহমেদ৷
-
হুমায়ূন আহমেদের কিছু দুর্লভ ছবি
শুভেচ্ছাপত্র
বিয়ে উপলক্ষ্যে ভাগনি শর্মিকে শুভেচ্ছা জানিয়ে হুমায়ূন আহমেদের লেখা চিঠি৷
-
হুমায়ূন আহমেদের কিছু দুর্লভ ছবি
এখন জার্মানিতে
ছোট্ট সেই শর্মি এখন অনেক বড় হয়ে গেছেন৷ শর্মির নিজেরই এখন তিনটি মেয়ে রয়েছে৷ স্বামী, সন্তান নিয়ে থাকেন জার্মানির স্টুটগার্টে শহরে৷
লেখক: জাহিদুল হক
ঘামের যে নিজস্ব কোনো দুর্গন্ধ নেই, জানতাম সেটাও৷ কিন্তু অবাক হলাম, হাতিদের ঘর্মগ্রন্থি নেই জেনে৷ হাতিরা যে কানের সাহায্যে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এই তথ্যও আমার কাছে নতুন৷ অনেক ধন্যবাদ আপনাদের এই অজানা তথ্যগুলির জন্য৷
একই রকম উপভোগ্য ‘বসার টুল যখন খেলার সাথি' লেখাটিও৷ স্পোর্ট-হকার খেলা সম্বন্ধে অনেক কিছু জানতে পারলাম লেখাটি থেকে৷
‘ভারতে জার্মান সহায়তায় সৌর প্রকল্প' লেখাটি থেকে মাউন্ট আবুর প্রজাপিতা ব্রহ্মাকুমারী ঈশ্বরীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আশ্রমের জন্য বিশাল সৌর বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্প সম্বন্ধে জানতে পেরে ভালো লাগল৷ ভারতবর্ষ এক বিশাল দেশ, যেখানে বিভিন্ন জায়গায় বছরের বিভিন্ন সময় পর্যাপ্ত সূর্যালোক পাওয়া যায়৷ তাই এই প্রকল্প সফলভাবে রূপায়িত হলে ভারতের শক্তিক্ষেত্রে তা যুগান্তকারী প্রভাব ফেলবে৷ এটির অনুকরণে বহু ছোট ও বড় সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ক্রমশ গড়ে উঠবে৷ প্রকল্পটির মুখ্য স্থপতি জার্মান যোগী গোলো পিলৎসকে ধন্যবাদ জানাই, কৃতজ্ঞতা জানাই জার্মান সরকারকেও তাদের সাহায্যের জন্য৷
‘এইডস-এর বিরুদ্ধে সংগ্রামে নতুন প্রচেষ্টা' লেখাটি অত্যন্ত তথ্যপূর্ণ, খুব ভালো লাগল৷ ‘মহাকাশে ডুবে মরছিলেন ইটালির লুকা' – এই প্রতিবেদনটি পড়ে একটা কথাই শুধু মনে হলো, ‘থ্যাঙ্ক গড!' ঈশ্বর মঙ্গলময়৷ তাই মহাকাশচারী লুকা বড় বিপদ থেকে বাঁচলেন৷ অন্বেজা মাজি, ধীরেন্দ্রনাথ মাজি, শিং ভাঙ্গা মোড়, গঙ্গাজলঘাটী, বাঁকুড়া থেকে পাঠিয়েছেন এই ই-মেলটি৷
সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার
সম্পাদনা: দেবারতি গুহ