সঠিক উত্তরদাতাদের মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে বিজয়ী নির্ধারণ করা হয়েছে৷ এবারের বিজয়ী পাঠক বন্ধু দিদারুল ইকবাল৷ আপনাকে অভিনন্দন৷ আপনার ঠিকানা কুইজের উত্তরের সঙ্গেই রয়েছে৷ তাই আর আলাদাভাবে পাঠানোর প্রয়োজন নেই৷
বন্ধুদের সবার কাছে আমাদের বিশেষ অনুরোধ, আপনাদের বন্ধুদেরও এই প্রতিযোগিতার কথা জানাবেন৷ জানাবেন ডয়চে ভেলের টেলিভিশন অনুষ্ঠান অন্বেষণ এবং ওয়েবসাইটের কথা৷
উল্লেখ্য, অন্বেষণ অনুষ্ঠানের হ্যাশট্যাগও রয়েছে৷ বাংলায় #অন্বেষণ আর ইংরেজিতে #onneshon লিখে ফেসবুক, টুইটারে মন্তব্য করা যাবে৷ যাঁরা এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন তাঁদের সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ৷ ডয়চে ভেলের সকল বন্ধুদের জন্য রইলো শুভেচ্ছা৷
-
হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
ঐতিহাসিক পুরনো শহর
৩০টিরও বেশি ভাষায় হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা গল্পটি অনুবাদ করা হয়েছে৷ পায়ে হেঁটে হ্যামিলন শহরটি ঘুরে বেড়ালে দেখা যাবে এর সব জায়গাতেই রয়েছে বাঁশিওয়ালার গল্পের চিহ্ন৷ রয়েছে অসংখ্য বিশিষ্ট ভবন এবং রেনেসাঁ শৈলীর নমুনা৷
-
হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বিয়ে বাড়ি
এই বাড়িটি ঐতিহাসিক ‘বিয়ে বাড়ি’ নামে পরিচিত৷ যা ১৬১০ থেকে ১৬১৭ সাল পর্যন্ত ইট আর বালি দিয়ে তৈরি করা হয়েছে৷ হ্যামিলনবাসীদের জন্য এই বাড়িতে নানা রকম উৎসবের আয়োজন করা হতো সে সময়৷ তবে এখন এখানে বিয়ে রেজিস্ট্রি করা হয়৷ প্রতিদিন সকাল ৯.৩০ মিনিটে বাঁশিওয়ালার গানের সুরে ৩৭ বার বাজানো হয় ঘণ্টা৷
-
হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
পুতুল নাচ
পুতুল নাচের মাধ্যমে প্রতিদিন তিন বেলা বাড়ির ছাদের নীচের এই ঘরটিতে দেখানো হয় বাঁশিওয়ালার গল্প৷ ১২৮৪ সালে হ্যামিলন ইঁদুরের অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে উঠেছিল৷ তাই যে ইঁদুর তাড়াতে পারবে তাকে মোটা অঙ্কের টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে বলে ঘোষণা করা হয়৷ তখনই আবির্ভাব ঘটে অদ্ভুত এক বাঁশিওয়ালার৷ সত্যি সত্যিই যখন তিনি মধুর সুরে তাঁর বাঁশি বাজাতে থাকে, তখন শহরের সব ইঁদুর তাঁকে অনুসরণ করতে করতে নদীতে ডুবে মরে৷
-
হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
বাঁশিওয়ালার গল্প
হ্যামিলনবাসী পুরস্কারের প্রতিশ্রুতি দিলেও কাজ শেষে বাঁশিওয়ালার প্রাপ্য টাকা দিতে অস্বীকার করে৷ তারপর আর কী? বাঁশিওয়ালা ফিরে এসে আবারো শুরু করেন বাঁশি বাজানো৷ এবার ইঁদুর নয়, হ্যামিলনের ছোট ছোট শিশুরা অনুসরণ করে তাঁকে৷ আর একটা সময় অদৃশ্য হয়ে যায়৷ হ্যামিলনবাসীদের জন্য বাঁশিওয়ার এ এক নিষ্ঠুর শাস্তি৷ জার্মান চিত্রকর গুস্তাভ স্পাঙেনব্যার্গ ১৮৯০ সালে শিশুদের চলে যাওয়ার দৃশ্যটা এভাবেই কাঠে খোদাই করেন৷
-
হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
জাদুঘর
‘প্রতিশ্রুতি দিয়ে তা না রাখার ফল হতে পারে ভয়ংকর’ – সম্ভবত এটাই ঐতিহাসিক এই ‘হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা’ গল্পটির মূল বিষয়৷ এই জাদুঘরটিতে লেখা রয়েছে হ্যামিলনের রহস্যময় বাঁশিওয়ালার কাহিনি সম্পর্কে আরো নানা কথা, তথ্য৷
-
হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
ইঁদুর ধরা বাঁশিওয়ালার বাড়ি
হ্যামিলন শহরের পুরনো এলাকার ভেতর দিয়ে যাওয়া যায় রেনেসাঁ শৈলীতে তৈরি করা বাঁশিওয়ালার বাড়িটিতে৷ বাড়ির বারান্দায় পাশে খোদাই করে লেখা রয়েছে, ‘‘রংচঙে পোশাক পরা এক বাঁশিওয়ালা ১৩০ জন শিশুকে নিয়ে পালিয়ে গিয়েছিল৷’’
-
হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
ইঁদুরের স্মারক
হ্যামিলন শহরের প্রতিটি রাস্তার মোড়েই দেখা যায় ‘সুভেনিয়র’ বা স্মারকের দোকান৷ সেখানে সব রকম স্মারক, অর্থাৎ কাপ, গ্লাস, টি-শার্ট – সব কিছুর গায়েই রয়েছে বাঁশিওয়ালা গল্পের কোনো না কোনো চিহ্ন৷
-
হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা
জীবন্ত বাঁশিওয়ালা
মে মাস থেকে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত প্রতি রবিবার বাঁশিওয়ালার গল্পটিকে পথ নাটকের মাধ্যমে দেখানো হয়৷ সেখানে ৮০ জন প্রাপ্তবয়স্ক হ্যামিলনবাসী ও শিশুরা বিশেষ পোশাক পরে ৩০ মিনিট ধরে বাঁশিওয়ালার গল্পের নানা কিছু সুন্দরভাবে তুলে ধরেন৷ গড়ে ২,০০০ পর্যটক যা মন্ত্রমুগ্ধের মতো দেখেন৷
লেখক: নুরুননাহার সাত্তার
পুরস্কার পাওয়ার পর প্রতিক্রিয়া
রাজু আহমেদ নামে সেতাবগঞ্জের মাস্টারপাড়া থেকে আমাদের এক বন্ধু অন্বেষণ কুইজে বিজয়ী হয়ে পুরস্কার হাতে পাওয়ার পর প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন এভাবে:
‘‘আইপডটি পেয়ে আমি অনেক, অনেক খুশি হয়েছি৷ আমি ভেবেছিলাম হয়তো আমার কাছে পর্যন্ত উপহারটি আসবে না৷ সত্যি বলতে কি রেডিও শুনে, কুইজের উত্তর দিয়ে পুরস্কার পাওয়া যায়, এটা আমি জানতাম-ই না! আমি বিভিন্ন দেশের বাংলা খবরের ওয়েবসাইট নিয়মিত দেখি৷ একারণেই ডয়চে ভলে বাংলার ফেসবুক পাতা নিয়মিত দেখা হয়৷ সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, আমার জীবনে আমি প্রথমবার দেশের বাইরের যে কুইজে অংশগ্রহণ করেছি সেটা হলো অন্বেষণ কুইজ৷ আর প্রথমবারেই আমি কুইজে বিজয়ী হয়েছি৷ এটা আমার জীবনে একটা স্মরণীয় ঘটনা হয়ে থাকবে৷
অন্য যে-কোনো ওয়েবসাইটের তুলনায় ডয়চে ভেলের বাংলা ওয়েবসাইট অনেক সমৃদ্ধ৷ এখানে জানার জন্য, শেখার জন্য অনেক কিছু আছে৷ আমি ডয়চে ভেলের বাংলা পাতার আরও দ্রুত আপডেট চাই৷ ইউক্রেন ইস্যু, রাশিয়া, ইইউ, অ্যামেরিকা, সিরিয়া নিয়ে আরও বেশি নিউজ চাই৷ জানতে চাই রাশিয়া-চীন প্রাকৃতিক গ্যাস চুক্তির পর জার্মানির ভবিষ্যত নিয়ে ভাবনা কি? রাশিয়ার নেতৃত্বে ইউরেশিয়া জোট গঠনের পর জার্মানির প্রতিক্রিয়া কি? আমার বয়সি জার্মানরা তাদের কিভাবে কাটায়? ফেসবুকে আপনারা নিয়মিত পোস্ট করেন তাই ডয়চে ভেলে বাংলার সকল আপডেট জানতে পারি৷ কিন্তু একটা নিউজ আপনারা বারবার শেয়ার করেন দেখে মাঝে মাঝে আমি ক্লান্ত হয়ে যাই৷ আশা করছি একটা নিউজ খুব বেশি বার শেয়ার করবেন না৷''
-
গন্তব্য, পার্টি! জার্মানরা বেপরোয়া যেখানে...
বিদায় ‘বালারমান ৬’?
পাব, গান এমনকি সিনেমাতেও খুঁজে পাওয়া যায় ‘বালারমান ৬’ সমুদ্রসৈকতকে৷ মায়র্কা-র এই (অ)খ্যাত সৈকত কোনো এক কারণে অধিকাংশ জার্মানের অত্যন্ত প্রিয়৷ কিন্তু সম্প্রতি এই সৈকতে মদ্যপানের উপর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে৷ দশটার পর মদ্যপান করা যাবেনা, ককটেল পান করতে হবে নির্দিষ্ট হারে – এসব নিয়মে হতাশ অনেকে৷ কিন্তু তাই বলে কি থেমে থাকবে পার্টি?
-
গন্তব্য, পার্টি! জার্মানরা বেপরোয়া যেখানে...
সকাল আটটায় পার্টি শুরু
মায়র্কা-র দক্ষিণের দ্বীপ ইবিজা৷ গত শতকের নব্বই দশক থেকেই দ্বীপটি ক্লাবের জন্য বিখ্যাত৷ এখানকার ‘স্পেস’ ক্লাবটি বিশ্বের সবচেয়ে সেরা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে সংগীত বিষয়ক ম্যাগাজিন ‘ডিজেম্যাগ’৷ সম্ভবত ক্লাবটির অস্বাভাবিক পার্ট টাইমের জন্য এই স্বীকৃতি৷ এখানে পার্টি শুরু হয় সকাল আটটায়৷
-
গন্তব্য, পার্টি! জার্মানরা বেপরোয়া যেখানে...
অন্য ঠিকানা
মায়র্কা এবং ‘বালারমান’ ছাড়াও স্পেনের মূল ভূখণ্ডের বিভিন্ন এলাকা তরুণ পর্যটকদের বিশেষ পছন্দ৷ উত্তর ইউরোপের হাজার হাজার পর্যটক কস্টা ব্রাভা’র লোরে ডে মার-এ যেতে পছন্দ করেন৷ জার্মানদের মধ্যে ১৩ শতাংশ স্পেন ভ্রমণ করেন৷
-
গন্তব্য, পার্টি! জার্মানরা বেপরোয়া যেখানে...
নতুন পছন্দ: ক্রোয়েশিয়া
পহেলা জুলাই থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য হয়েছে ক্রোয়েশিয়া৷ সেদেশের স্রচে সৈকতে প্রচুর পর্যটক ভিড় করেন৷ জার্মানরাও সেখানে নিজেদের একটি জায়গা করে নিয়েছেন৷
-
গন্তব্য, পার্টি! জার্মানরা বেপরোয়া যেখানে...
কৃষ্ণ সাগরে বিনোদন
বুলগেরিয়ার কৃষ্ণ সাগরের সৈকতও পার্টির জন্য উপযুক্ত৷ বিকেল থেকেই এখানে জমে আড্ডা৷ আর গ্রিসেও জার্মানদের ভালো ভিড় থেকে৷ ব্রিটিশ এবং স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলোর মানুষও এসব জায়গা পছন্দ করেন৷
-
গন্তব্য, পার্টি! জার্মানরা বেপরোয়া যেখানে...
নতুন নাগরিকত্বের সন্ধান?
গোটা বিশ্বের আড্ডাবাজদের আমন্ত্রণ জানায় ইউক্রেনের ক্রিমিয়ান উপদ্বীপের ‘মিনিস্টার অফ গুড মুডস’৷ কাজান্ট্রিপ উৎসবের কর্মকাণ্ড অনেকটা একটি দেশের মতো পরিচালিত হয়৷ এই উৎসবের জন্য রয়েছে ভিসা, সরকারি চাকুরি এবং সংবিধান৷ প্রতি বছর এক লাখ সত্তর হাজারের মতো তরুণ-যুবা এই উৎসবে হাজির হন৷ জার্মানরা এই উৎসবের ‘নাগরিক’ হতে পারেন, এ জন্য প্রয়োজন শুধু ‘ভালো মুড’ এবং কমলা রংয়ের পোশাক৷
-
গন্তব্য, পার্টি! জার্মানরা বেপরোয়া যেখানে...
উদ্যাপনে আভিজাত্য
যারা বৈচিত্রময়তার চেয়ে রুচিকে বেশি প্রাধান্য দিতে আগ্রহী, তাদের জন্য উপযুক্ত হচ্ছে স্যাঁ ত্রোপে বা সেন্ট ট্রপেজ৷ দক্ষিণ ফ্রান্সের এই পার্টি গন্তব্য সেই ১৯৭০ থেকেই বিশেষ প্রসিদ্ধ৷ তবে খরচাপাতির ক্ষেত্রে হিসেবী পার্টিপ্রেমিদের জন্য এই গন্তব্য বিশেষ আকর্ষণীয় নয়৷ যদিও এখন সেখানেও দরদামের সুযোগ তৈরি হচ্ছে এবং নির্দিষ্ট দরে অনির্দিষ্ট হারে মদ্যপানেরও সুযোগ রয়েছে৷
-
গন্তব্য, পার্টি! জার্মানরা বেপরোয়া যেখানে...
উত্তর সাগরের সৈকতে
জার্মানদের সবচেয়ে প্রিয় ছুটি কাটানোর গন্তব্য আপন দেশ জার্মানি৷ ফলে জার্মানির উত্তরাঞ্চলের সিল্ট দ্বীপে পার্টি করতে যান অনেক জার্মান৷
-
গন্তব্য, পার্টি! জার্মানরা বেপরোয়া যেখানে...
রঙিন এবং উষ্ণ
উত্তর জার্মানির ফিশ স্যান্ডউইচ এবং স্পার্কলিং ওয়াইন হয়ত এখানে পাওয়া যাবেনা, তবে পার্টির উপযোগী সবকিছুই আছে এখানে৷ বলছি ভারতের গোয়ার কথা৷ পার্টির খোঁজে দুনিয়া ঘোরাদের জন্য একটি পছন্দ হতে পারে এই এলাকা৷
-
গন্তব্য, পার্টি! জার্মানরা বেপরোয়া যেখানে...
মায়ামিতে স্বাগতম
মায়ামি সৈকতের অন্যতম পরিচিত এক রাস্তার নাম ‘ওশেন ড্রাইভ’৷ টেলিভিশনের কল্যাণে জার্মান পর্যটকরাও এই জায়গা সম্পর্কে পরিচিত৷ অনেক টেলিভিশন সিরিজে মায়ামিকে দেখানো হয়৷
-
গন্তব্য, পার্টি! জার্মানরা বেপরোয়া যেখানে...
শালোম, পার্টি!
তেল আভিভে এই তরুণ-যুবাদের হাতে হঠাৎ পানি পিস্তল দেখে যে কেউ হয়ত ঘাবড়ে যেতে পারেন, তবে এগুলো শুধুই মজা করার জন্য৷ রাজনৈতিক অস্থিরতা সত্ত্বেও ইসরায়েল ক্রমশ পর্যটকদের কাছে প্রিয় হয়ে উঠছে৷ সে দেশে রয়েছে অসংখ্য ক্লাব, পাব, রেস্তোরাঁ এবং লম্বা সমুদ্র সৈকত৷
লেখক: স্টেফানি হ্যোপনার / এআই
বিজয়ী বন্ধুটি আরও লিখেছেন, ‘‘আপনাদের পাঠকদের অংশগ্রহণমূলক কর্মকান্ড বৃদ্ধি করতে হবে, এ সম্পর্কে আমার কিছু প্রস্তাব আছে৷ আজ মেল দীর্ঘ করছি না, যদি আপনারা জানতে চান তবে আমি যত দ্রুত সম্ভব আবার আপনাদের কাছে লিখব৷
কিছু দিন আগে এক ভদ্র মহিলার ছবিতে ক্যাপশন লিখার আয়োজনটা চমত্কার ছিল৷ এ রকম আয়োজন আবারো করলে পাঠকদের অংশগ্রহণ বাড়বে৷ পরিশেষে, ডয়চে ভেলের উত্তরোত্তর সাফল্য ও সমৃদ্ধি কামনা করছি৷ সবার জন্য শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা৷''
বন্ধু রাজু আহমেদ, আপনার ই-মেলের জন্য ধন্যবাদ৷ এখন আমরা আপনার প্রস্তাবের অপেক্ষায় রইলাম৷ আপনি আপনার বয়সি জার্মানদের ‘হবি' সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন৷ অবশ্যই জানানো যেতে পারে, তবে আপনি কিন্তু আপনার বয়স কত তা জানাননি৷
সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার
সম্পাদনা: জাহিদুল হক